স্টাপ রিপোর্টার::
বাংলাদেশের বুক চৌচির করে স্বামী রাষ্ট্রের ট্রেন যাবে ইন্ডিয়া, তাদের নিজস্ব নিরাপত্তা বাহিনী থাকবে! বাংলাদেশের স্বাধীনতা স্বার্বভৌমত্ব নিরাপত্তা রাষ্ট্রের অখন্ডতা বলতে আর কিছুই থাকলো না। ৩০লক্ষ শহীদের রক্তের সাথে গাদ্দারি চরম বেঈমানী। দেশ বিক্রির চুক্তি করে বিএনপি ক্ষমতায় যেতে চায়নি এটাই দেশপ্রেম। ইন্ডিয়া আমাদের জাত শত্রু এটা বুঝতে আর কত যুগ সময় লাগবে? ক্ষমতার শক্তি দিয়ে শেখ হাসিনা বাংলাদেশের মানুষকে বোবা বানিয়ে ধোঁকা দিয়ে, দেশ বিক্রি করে ক্ষমতা টিকিয়ে রাখছে। বিএনপি ক্ষমতার জন্য রাজনীতি করে না, বেগম খালেদা জিয়া লড়াই করেছেন দেশের মানুষের মৌলিক অধিকার গণতন্ত্র ভোটাধিকার ফিরিয়ে আনার জন্য। ইন্ডিয়া কখনও বাংলাদেশের মানুষের মঙ্গলকামী ছিল না, তাই বেগম খালেদা জিয়া যুগে যুগে বিরামহীন ভাবে ইন্ডিয়ার বিরুদ্ধে লড়াই চালিয়ে যাচ্ছেন, এটাই স্বাধীনতার অঙ্গিকার, হ্যাঁ এটাই দেশপ্রেম।
বেগম খালেদা জিয়া হয়তো কারাগারেই মৃত্যু বরণ করবেন! দেশের স্বাধীনতা স্বার্বভৌমত্বের জন্য তার অবদান আত্মত্যাগ ইতিহাসের পাতায় স্বর্ণাক্ষরে লিখা হয়ে থাকবে।
শেখ হাসিনা তো দ্বাদশ জাতীয় নির্বাচনের আগে প্রকাশ্যে বলেছেন সেন্টমার্টিন দিয়ে দিলে ক্ষমতায় টিকে থাকতে পারবো! আজকে তো তাই হচ্ছে। দেশ বিক্রির আর কি বাকী রেখেছেন। নিকট ভবিষ্যতে ইন্ডিয়ার সেনাবাহিনী বাংলাদেশের সমস্ত নিয়ন্ত্রন নিয়ে নিবে, বদলে যেতে পারে ৩০লক্ষ শহীদের রক্তে কেনা বাংলাদেশের নাম! মিডিয়া ফেইসবুকে দেশবাসী ব্যস্ত কত চমকপ্রদ ইস্যু নিয়ে। বেনজিরের দূর্নীতির ইস্যু আর ছাগল কান্ড শেখ হাসিনার তৈরি। বিশ্বাস করেন এদের কিছুই হবে না। এই ইস্যুগুলোতে বাংলাদেশের মানুষকে ব্যস্ত রেখে শেখ হাসিনা কত সুকৌশলে ইন্ডিয়া আমেরিকাকে খুশি করছে!
শেখ হাসিনাকে ধিক্কার জানাবার ভাষা খোঁজে পাইনা, তাকে ঘৃণা করতেও ঘৃণা হয়।
এতো নির্মমতা কষ্ট কেমন করে সয়ে যাচ্ছে ১৮ কোটি মানুষ আর লাল সবুজের ভূখন্ড?
বাংলার জমিন চৌচির হয়ে যাচ্ছে, হে মানুষ তোমাদের কি একটুও দেশপ্রেম নেই? আর কত নিরব থাকবেন! আর কত ক্ষতি হলে জেগে উঠবেন?
# মোঃ নিজাম উদ্দিন, সাবেক চেয়ারম্যান
উত্তর খুরমা ইউনিয়ন পরিষদ, ছাতক সুনামগঞ্জ।
যুগ্ম সম্পাদক সুনামগঞ্জ জেলা বিএনপি।