জান্নাতুল সাফি:-নবীনগর ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রতিনিধিঃ-
ব্রাহ্মণবাড়িয়া নবীনগর উপজেলা জিনদপুর ইউনিয়নের ২ নং ওয়ার্ডের হুরুয়া গ্রামের মোঃ হাবিবুর রহমান দানু(৫০), পিতা -পিতা মৃত মালু মিয়া,প্রবাসে মালয়েশিয়ায় অবস্থান কালে ২০১৮ সালে একই গ্রামের পাশা পাশি বাড়ির বাসিন্দা,
ইয়ার হোসের (৩০)পিতা-মরম আলী ওরফে( নাগা চুরা) মধ্যপ্রাচ্য কাতার অবস্থান করার সময়ে টাকার বিশেষ প্রয়োজন পড়ায় জমি বিক্রয় করার নামে হাবিবুর রহমান দানু মিয়ার কাছে মোবাইল ফোনের মাধ্যমে হুরুয়া মৌজাস্থিত ২০(বিশ)শতক নাল ভূমি বিক্রয় করার প্রস্তাব দেয়। ঔ সময়ের সর্বোচ্চ বাজারজাত মূল্য যাচাই-বাছাই করে মৌখিকভাবে ৭,৫০,০০০/- (সাত লক্ষ পঞ্চাশ হাজার)টাকা মূলে বিক্রয় করে। এবং ইয়ার হোসেন স্ত্রী ১,৫০,০০০/-(এক লক্ষ পঞ্চাশ হাজার) টাকা হাবিবুর রহমান দানুর স্ত্রী নিলুফা ইয়াছমিন এর কাছ থেকে সাক্ষী গনের সামনে গনে বুঝে নিয়ে যায়।তার পর ইয়ার হোসেন দেশে আসার পর ৩,৬১,০০০/-(তিন লক্ষ একষট্টি হাজার) টাকা সহ মোট ৫,১১,০০০/-(পাঁচ লক্ষ এগার হাজার) টাকা গ্রহন করিয়া হাবিবুর রহমান দানু কে জমির দখল বুঝাইয়া দেয় এবং কিছু দিনের মাধ্যমে জমি দলিল করিয়া দিবে বলে চলে যায়। দীর্ঘ ০৫ বৎসর যাবত উল্লেখিত ভূমিতে ভোগ দখলকার থাকিয়া ফসলাদি চাষাবাদ করিয়া আসিতেছে হাবিবুর রহমান দানু। ইয়ার হোসেন কে বাকি টাকা নিয়ে দলিল রেজিস্টি করিয়া দেওয়ার জন্য বার বার বলিলে তাল বাহানা করতে থাকে। তার পর হাবিবুর রহমান দানু হুরুয়া গ্রাম বাসির কাছে বর্তমান ইউপি সদস্য মামুন মেম্বারের মাধ্যমে গ্রাম পুলিশ হানিফ দফাদার ও রুকন উদ্দিন কে দিয়ে গ্রাম বাসিকে ০৯/০৪/২০২৩ ইংরেজি তারিখ রোজ রবিবার সন্ধ্যা ৭ ঘটিকার সময় হুরুয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় মাঠে পাঁচ শতাধিক লোক উপস্থিতির মাধ্যমে জসিমউদ্দীন মঙ্গল ডিলারের সভাপতিত্বে ইউপি সদস্য মামুন মেম্বারের সঞ্চলনায় বাদী ও সাক্ষি গনের কথাবার্তা শুনে বুঝে গ্রাম বাসির সাক্ষরিত কাগজ সহ নবীনগর থানায় ১০/০৪/২০২৩ ইং যাহার এসডিআর নং ৬৮৭ এস আই হান্নান তদন্তকারী অফিসার থাকার পরও কোন প্রতিকার পাইনি হাবিবুর রহমান দানু। এলাকাবাসীর অভিযোগ পুলিশ ও এলাকার দুই তিনজন প্রভাবশালীদের কারণে অবহেলায় জমি সংক্রান্ত বিষয়টি সুরাহা পাচ্ছে না হাবিবুর রহমান দানু।