মুহাম্মদ আফজাল হোসেন ঃ
সুনামগঞ্জ জামালগঞ্জ উপজেলার “আটগাঁও শিক্ষা ফাউন্ডেশন” কর্তৃক কৃতি শিক্ষার্থী ও গুনীজনদের সংবর্ধনা দেওয়া হয়।
আটগাঁও শিক্ষা ফাউন্ডেশনের আহবায়ক সৈয়দ আলী হোসেনের সভাপতিত্বে, নিজাম নুর ও সুফিয়ানের যৌথ সঞ্চালনায়, ২৫শে ফেব্রুয়ারী রোজ শনিবার বিকাল তিন ঘটিকার সময় ভীমখালী ইউনিয়নের ঐতিহ্যবাহি লাল বাজারে আটগাঁও শিক্ষা ফাউন্ডেশন কর্তৃক কৃতি শিক্ষার্থী ও গুনীজনরা সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে অনুষ্ঠিত হয়।
প্রধান অতিথি উপস্থিত ছিলেন উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) নির্বাহী ম্যাজিস্টেট তনুকা ভৌমিক,বিশেষ অতিথি ভারপ্রাপ্ত উপজেলা ইনচার্জ মীর আবু নাসের, উপজেলা শিক্ষা অফিসার শরীফ উদ্দিন, প্রধান আলোচক হিসেবে ছিলেন ভীমখালী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আক্তারুজ্জামান তালুকদার।
এছাড়া বক্তব্য রাখেন প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক সাইফুল ইসলাম, আবু লেইস,ফখরুল ইসলাম,এডভোকেট শাহীনুর রহমান শাহীন সহ আর অনেকেই।শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখে সাইফুজ্জামান হিমু।
এসময় উপস্থিত ছিলেন অষ্টগ্রামের শিক্ষক শিক্ষার্থী, যুবক বৃদ্ধ, কৃষক শ্রমিক, দিনমজুর সহ এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ।
গুনীজনদের মধ্যে হতে যাদের কে সম্মাননা স্মারক প্রদান করা হয় তারা হলেন
১.আশরাফুল ইসলাম ( শিক্ষা ও সাহিত্য)
২.বীর মুক্তিযোদ্ধা মদরিছ আলী
৩.মোক্তার হোসেন ( সমাজসেবক)
৪.মিছবাহ উদ্দিন ( সমাজসেবক)
৫.শায়খ সিদ্দিক আহমেদ (বিশিষ্ট ইসলামি চিন্তাবিদ) ৬.সাদেকা জামান প্রীতি বেগম ( সমাজ সেবক)
কৃতি শিক্ষার্থীদের মধ্যে যাদের ক্রেষ্ট প্রদা করা হয়।তারা
১,কাওসার আহমেদ রোহিন
২, রোদশী আনজুম
৩.তৌহিদুল ইসলাম রাফি,
৪.মেহেদী হাসান.
৫ এস কে নীলিমা জাহান নীলা
৬.সুমাইয়া জাহান মৌ
৭, মামুনুর রশীদ
৮,নৌরিন কানিজ রশিদ শিকদার
৯.তৌহিদুল ইসলাম রাফি
১০.নৌরিন জাহান ঋতু।
এ সময় বক্ততারা বলেন কৃতি শিক্ষার্থীদের উজ্জ্বল ভবিষ্যতে কামনা করেন। তারা হলো আগামী স্বপ্ন। তারাই আগামীর বাংলাদেশ। সৃজনশীল লেখাপড়া মধ্যে দিয়ে প্রতিটি শিক্ষার্থী সব বিষয়ে দক্ষ হয়ে উঠবে।
বক্ততারা বলেন গুনীজনদের অবদান সমাজ বিনির্মানে কার্যকরী পদক্ষেপ রেখেছে।মুক্তিযুদ্ধ থেকে শুরু করে। শিক্ষা সাহিত্য, সমাজ সেবায় অনবদ্য ভূমিকার নজির রয়েছে। কৃতি শিক্ষার্থী ও গুনীজনদের উত্তরোত্তর সফলতা কামানা করি।