উত্তর বাংলা সংবাদ
ঘটনাটি ঘটেছে সুনামগঞ্জের দোয়ারা বাজার, ২ নং নরসিংপুর ইউনিয়নের শ্রীেপুর গ্রামে এই নেক্কারজনক
ঘটনাটি ঘটেছে। গত বুধবার ০৪/০১/২০২৩ ইং সন্ধ্যা ৬টা ৩০ ঘটিকার সময় আমার ছোট ভাই হাফিজ আলমগীর হোসেন নরসিংপুর বাজার থেকে বাড়িতে আসার পথে শ্রীপুর লন্ডনী বাড়ির পূর্ব পাশের মেইন রাস্তায় ঢাকাত দলের আক্রমণের শিকার হয়। তার সাথে বাজার খরচ সহ ১/একটা স্মার্ট ফোন, ২/একটা টিফিন বাটি, ৩/ সমিতির ৫০,০০০ টাকা
(দোকানের ও বাজারের মানুষের দেওয়া লটারি সমিতির)ওই ডাকাত দল তাকে বেধড়ক মারধর করে ছুরি দিয়ে আঘাত করে প্রাণ নাশের চেষ্টা করে, তার সাথে থাকা সব কিছু ছিনিয়ে নিয়ে যায়।তার চিৎকার শুনে আশপাশের মানুষ এসে তাকে রক্ষা করেন এবং অনেকেই তার সাক্ষী আছেন।
ছিনতাইকারীদের নাম হলো- ১/বাবলু মিয়া ২/রানু মিয়া ৩/মুন্না মিয়া ৪/আশরাফুল আলম ৫/সাজু মিয়া। আমি এই নেক্কারজনক ঘটনার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি এবং প্রশাসনের কাছে এর সুস্থ বিচার দাবি করছি।
আমার ছোট ভাই হাফিজ আলমগীর হোসেন দুপুরে আমার বড় ভাইয়ের জন্য টিফিন দিয়ে ভাত নিয়ে যায় দোকানে। বড় ভাই বিকালে বাড়ির খরচ করেন ও সন্ধ্যার পর তিনি ছোট ভাইয়ের হাতে খরচ তুলে দেন এবং বড় ভাই থান শ্বশুরবাড়িতে একটা অনুষ্ঠানে যাবেন এই জন্য দোকানের বিক্রির নগদ টাকা ও বাজারের লটারির টাকা সহ মোট ৫০,০০০হাজার টাকা দিয়ে তাকে বাড়িতে পাঠান। সে বাজার থেকে অটো রিক্সা করে স্ট্যান্ডে গিয়ে নামে। তারপর এক দেড় মিনিটের রাস্তা হেটে যাওয়ার পর পূর্ব পরিকল্পিতভাবে সে ডাকাত দলের কবলে পড়ে।
লজ্জাজনক সত্য আমাদের এলাকায়! বর্তমানে ডাকাতদের এক একটা দল এমন ভাবে এলাকাতে বেড়ে উঠছে যেন কেউ কিছুই করতে পারছেন না। “জোর যার মুল্লুক তার” এভাবে চলছে।
নরসিংপুর এলাকা গুণী মানুষের আবাস্থল যা দিনে দিনে ডাকাত গুন্ডার আবাস্থল হয়ে যাচ্ছে।
সর্বসাধারণের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি এই যুগে এসেও এসব ঘটছে।
এর থেকে কবে আমরা মুক্তি পাবো? আজ আমার ভাইয়ের সাথে ঘটছে, কাল আপনার ছেলে,ভাই, ভাতিজাদের সাথে ঘটবে এর শেষ কোথায়???