রবিবার, ২৫ মে ২০২৫, ০২:৫০ পূর্বাহ্ন
শিরোনামঃ
পাঁচবিবিতে নাগরিক সম্পৃক্ততা অবহিতকরণ বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত।। বড় বহুলায় সানজানা শিরীনের নির্মাণাধীন ফ্রি ডেলিভারী সেন্টারে জুয়ার আসর, মোটরসাইকেল-সিএনজি জব্দ! বাহুবলের সাইফুল হত্যাকারীদের গ্রেফতারের দাবি ছাত্রদের। হবিগঞ্জে ৪৬তম জাতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মেলা অনুষ্ঠিত। পাঁচবিবি বিএম কলেজের বরখাস্তকৃত অধ্যক্ষ শাহিনুরকে পূনঃ বহালের দাবীতে স্বারকলিপি প্রদান।। বাহুবলের মহাশয় বাজারে আবারও চুরি: বাজার কমিটির তৎপরতায় চোর শনাক্ত পাঁচবিবিতে শেখ রাসেলের পরিবর্তে খোদাবক্স স্টেডিয়ামের নামে যাত্রা শুরু।। পাঁচবিবির বাগজানা ইউনিয়ন ভূমি অফিস ও ইউনিয়ন পরিষদ পরিদর্শন করেন জেলা প্রশাসক।। পাঁচবিবিতে আন্তর্জাতিক নার্সেস দিবস পালিত।। হবিগঞ্জে দুই এলাকাবাসীর সংঘর্ষ, আহত ৩০

পাঁচবিবিতে ফেরি করে খড় বিক্রি।।

মোঃ জুয়েল মাহমুদ উজ্জল, পরিচালক (উত্তরবাংলা) সংবাদ।
  • আপডেটের সময় : বুধবার, ২ অক্টোবর, ২০২৪
  • ৪৫ Time View

 

সাখাওয়াত হোসেন,(জয়পুরহাট) প্রতিনিধিঃ

আমন ধান কাটা মারা মৌসুম শুরু হওয়ার আগে খামারী ও প্রান্তিক কৃষকদের গবাদি পশুর খাদ্যের চাহিদা বৃদ্ধি পাওয়ায় জয়পুরহাটের পাঁচবিবি উপজেলার প্রত্যন্ত অঞ্চলে ফেরি করে বিক্রি হচ্ছে গবাবি পশুর প্রধান খাদ্য হিসাবে পরিচিত ধানের খড়।
আর এই সময়টাতে কিছু মৌসুমী ব্যবসায়ী গ্রামের জোতদার কৃষকদের বড় বড় খড়ের পালা ক্রয় করে ভ্যান বোঝাই করে গ্রামে গ্রামে ফেরি করে প্রান্তিক খামারী ও কৃষকদের নিকট বিক্রি করে লাভবান হচ্ছে ।
বর্তমানে দুরুত্ব ভেদে প্রতি ভ্যান বোঝাই খড় বিক্রি হচ্ছে ১২ শ টাকা থেকে ১৪শ টাকা পর্যন্ত।
ফেরি করে খড় বিক্রি করতে আসা ঘোড়াঘাট উপজেলার ডুগডুগি গ্রামের আতিয়ার রহমান জানান, এবার গ্রামে গ্রামে খড় বিক্রি করার জন্য স্থানীয় এক জোতদারে ৪৫ বিঘা জমির একটি খড়ের পালা ৪৫ হাজার টাকা দিয়ে ক্রয় করেছেন। তিনি আশা করছেন এরকম ভাল বাজার থাকলে খড়ের পালা ভেঙ্গে বিক্রি করলে ১ লাখ থেকে ১লাখ ১০ হাজার টাকা বিক্রি হবে। এতে তার খরচ বাদে ২০ থেকে ৩০ হাজার টাকা লাভ হওয়ার আশা।
একই গ্রামের খড় বিক্রেতা জালাল হোসেন জানায় ভ্যান চালার পাশাপাশি প্রতিবছর এই সময়টাতে গ্রামে গ্রামে খড় বিক্রি করেন। খামারী ও কৃষকরা খড়ের জন্য ফোনে জানালে তারা তাদের বাড়ীতে গিয়ে খড় পৌছে দেন। এতে তাদের ভালই রোজগার হয় বলে জানান।
উপজেলার আংড়া গ্রামের আমির হোসেন জানায়, গত ইরি-বোরো মৌসুমে প্রায় ১০ একর জমির খড় পালা দিয়ে রাখি। আগে চাহিদা না থাকার কারণে খড়ের পালাগুলো বৃষ্টির পানিতে পঁচে নষ্ট হয়ে যেত। কয়েক বছর থেকে খড়ের প্রচুর চাহিদা। এবার এই ১০ একর খড়ের পালাটি ৩৭ হাজার টাকায় বিক্রি করেছি।
উপজেলার ধরঞ্জী গ্রামের খামারী আতাউর রহমান বলেন, আমার খামারে দেশি বিদেশি প্রায় ১০/১২টি গরু আছে। তৈরি খাদ্যের পাশাপাশি খড় খাওয়াতে হয়। এই সময়টাতে নিজের জমির খড় শেষ হলেও খামারের গরুর খাওয়ার কোন সমস্যা হয় না। ফোন দিলেই বাড়ী খড় এনে পৌছে দিয়ে যায়।
উপজেলা ভেটোনারী সার্জন মোঃ ফয়সাল রাব্বী বলেন, আমাদের উপজেলায় গো- খাদ্যের কোন সংকট নেই। তবে অন্যান্য খাদ্য সামগ্রীর সাথে গো-খাদ্যের দামও একটু বেশি।

শেয়ার

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরও
© All rights reserved © 2022 Uttorbangla24 live
Design & Develop BY Coder Boss
themesba-lates1749691102