নিজস্ব প্রতিবেদকঃ আশিক হাসান সীমান্ত
যে একুশে ফেব্রুয়ারি জাগিয়ে দিয়েছিল মাতৃভাষার অধিকার।
যে একুশে ফেব্রুয়ারি প্রতিষ্ঠিত করেছিল মাতৃভূমির নিঃসৃত বাক্যের মর্যাদার ভাবগাম্ভীর্যের আলোর ছটা।
যে একুশে ফেব্রুয়ারি সকল জাতির ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে সঠিক পরিচালনা করে টিকিয়ে রাখতে রক্তের বন্ধন বিসর্জ্জন করেছিল বারবার।
যে একুশে ফেব্রুয়ারি মাতৃকায় রক্তাত্ব বিলীন করেছিল মাতৃভূমির বক্ষের ছাতি।
যে একুশে ফেব্রুয়ারি বুঝতে চাইনি নিজের হাসিতে হাসি শুধু চেয়েছিল সকল জাতির ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে মায়ের ভাষায় কথা বলতে। নিজের হাসিতে স্বাধীনতায় চলতে।
যে ভাষায় বাড়িয়ে দিবে সকল সুখের উল্লাসে জয়োগান হবে নতুন রবির স্লোগানে।
যে একুশে ফেব্রুয়ারি জব্বার সালাম বরকত আরও কত-শত জীবন বিলীন করেছিল মাতৃভূমির মাতৃকার ভাষায় কথা বলতে।
বলতে থাকবে বাংলার সকল জাতির ভবিষ্যৎ প্রবীন থেকে নবীন।
চল্ চল্ ওরে এগিয়ে চল্
মাতৃভূমির টানে মাতৃকায় সবাই সবার হাত ধরে চল্।
চল্ চল্ ওরে এগিয়ে চল্
যে আসবে বাংলার বুকে বাংলা ভাষাকে ধ্বংস করতে, তাদেরকে জ্বালিয়ে নিশ্চিহ্ন কর্
বল্ বারবার শতবার হাজারো বার বল্
দাবানল দিয়ে পুড়িয়ে ছারখার কর্
বাংলার বুকে লেপটে পর্
সকল জাতিকে বুঝিয়ে বল্
বাংলা হলো শ্রেষ্ট ভাষা সকল মাতৃকায় মাতৃপ্রধান।
সোনার চেয়ে ও খাঁটি আমার বাংলার মা ও মাটি।
যে করবে জ্বালাতন
তাকে বুঝিয়ে দিবি নতুন করে জলাতঙ্ক রোগ।
চল্ চল্ ওরে এগিয়ে চল্
ওরে চল্ বারবার শতবার হাজারো বার বল্
আমার মাতৃভাষা মাতৃকায় মাতৃপ্রধান।